জনাব আলহাজ্ বআবুল কাসেম সাং-বাঁশবাড়ীয়া ১৯৬৪ ইং সালে গোপালগঞ্জে রগন্যমান্য ব্যক্তিদের পরামর্শে এবং ছারছীনা দরবার শরীফের তৎকালীন পীর মরহুম আবু জাফর মোঃসালেহ ছাহেব(রঃ) এর সহযোগিতা নিয়ে ধর্মীয় ।প্রতিষ্ঠা কালে যারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম হলোঃ মরহুম আব্দুস সাত্তার মোল্লা, মরহুম হেমায়েতউদ্দিন(বড়মিয়া), মরহুম সিদ্দিক হোসেন শিকদার, মরহুম আঃআজিজ গাজীপ্রমুখ।
পরবর্তীতে স্থানীয় লোকদের সহযোগিতা নিয়ে মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড থেকে পর্যায় ক্রমে দাখিল-১৯৬৫ইং,আলিম-১৯৬৫ইং, ফাযিলবি,এ-১৯৬৭ইংকামিলএম.এ.(ফিক্হবিভাগ)১৯৯৮ইংসালে অনুমোদন লাভকরেএবংশিক্ষা কার্যক্রম চালুকরা হয়। বর্তমানে মাদরাসার ফাযিলবি.এ ওকামিলএম.এফিক্হ বিভাগ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় অধিনস্ত।
জনাব আলহাজ্ব আবুল কাসেম সাং-বাঁশবাড়ীয়া ১৯৬৪ ইং সালে গোপালগঞ্জের গন্যমান্য ব্যক্তিদের পরামর্শে এবং ছারছীনা দরবার শরীফের তৎকালীন পীর মরহুম আবু জাফর মোঃ সালেহ ছাহেব(রঃ) এর সহযোগিতা নিয়ে ধর্মীয় প্রচারওপ্রসার কল্পে একটি ফোরকানিয়া মক্তব প্রতিষ্ঠাকরেন।প্রতিষ্ঠাকালে যারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম হলোঃমরহুম আব্দুস সাত্তার মোল্লা, মরহুম হেমায়েত উদ্দিন(বড়মিয়া), মরহুম সিদ্দিক হোসেন শিকদার, মরহুম আঃআজিজ গাজীপ্রমুখ।
পরবর্তীতে স্থানীয় লোকদের সহযোগিতা নিয়ে মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড থেকে পর্যায়ক্রমে দাখিল-১৯৬৫ইং,আলিম-১৯৬৫ইং, ফাযিলবি,এ-১৯৬৭ইংকামিলএম.এ.(ফিক্হবিভাগ)১৯৯৮ইংসালে অনুমোদন লাভ করেএবংশিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হয়।বর্তমানে মাদরাসার ফাযিলবি.এওকামিলএম.এফিক্হ বিভাগ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় অধিনস্ত।
প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতাগণের সংক্ষিপ্তজীবন বৃত্তান্তঃ
১. আলহাজ্ব মোঃআবুল কাশেম,সাং-বাঁশবাড়ীয়াঝনঝনিয়া, পোঃছাচিয়া, উপজেলাঃ
নাজিরপুর, জেলাঃপিরোজপুর।
২. মরহুম আবু জাফর মোঃসালেহ পীরছাহেব(রঃ) ছারছীনা দরবারশরীফ।
৩. মরহুম আব্দুসসাত্তার মোল্লা, গোপালগঞ্জ।
৪. মরহুম হেমায়েত উদ্দিন(বড়মিয়া) গোপালগঞ্জ।
৫. মরহুম সিদ্দিক হোসেনশিকদার, গোপালগঞ্জ।
৬. মরহুম আঃআজিজ গাজী, গোপালগঞ্জ।
পরীক্ষারনাম সন পরীক্ষার্থীরসংখ্যা উত্তীর্ন অনুত্তীর্ণ পাসেরহার মন্তব্য
জে,ডি,সি ২০১০ ৪৫ ৩৩ ১২ ৭৩.৩৩%
২০১১ ৩৮ ৩৬ ০২ ৯৪.৭৪%
২০১২ ৫৫ ৫৫ --- ১০০%
দাখিল ২০১০ ৫৯ ৫৮ ০১ ৯৮.৩১% ১৫জনঅ+
২০১১ ৬৮ ৪৪ ২৪ ৬৪.৭১% ৬জন অ+
২০১২ ১০১ ৯৭ ৪ ১৩জনঅ+
২০১৩ ৫৫ ৫৫ ---- ১০০% ০৭জনঅ+
আলিম ২০০৯ ৪৫ ৪২ ০৩ ৯৩.৩৩%
২০১০ ৪৬ ৩৩ ১৩ ৭১.৭৪%
২০১১ ৩৮ ৩২ ৩ ৮৪.২১%
২০১২ ৯৪ ৮০ ১৪ ০৪জনঅ+
২০১৩ ৭৪ ৬৭ ০৭ ০৫জনঅ+
ফাযিলবি.এ ২০০৮ ২১ ২০ ১ ৯৫.২৪%
২০০৯ ২৫ ২৪ ১ ৯৬%
২০১০ ২৫
কামিলএম.এ(ফিক্হ)২০০৭ ৩৯ ৩৯ ---- ১০০%
২০০৮ ১৭ ১৭ ---- ১০০%
২০০৯ ৩২ ৩১ ০১ ৯৬.৮৮%
২০১০ ৩৪ ৩৪ ---- ১০০%
শ্রেণী সন সংখ্যা
৬ষ্ঠশ্রেণী ২০১০ ০৬জন।
৭মশ্রেণী ২০১০ ০৪জন।
৮মশ্রেণী ২০১০ ০৫জন।
৯মশ্রেণী ২০১০ ০৯জন।
১০মশ্রেণী ২০১০ ০৯জন।
শ্রেণী সন সংখ্যা
৬ষ্ঠশ্রেণী ২০১১ ০৩জন।
৭মশ্রেণী ২০১১ ০৮জন।
৮মশ্রেণী ২০১১ ০৫জন।
৯মশ্রেণী ২০১১ ০৩জন।
১০মশ্রেণী ২০১১ ১০জন।
জি,পি,এ ৫ প্রাপ্ত ছাত্রদের বিবরণ।
পরীক্ষার নাম সন জি,পি,এ ৫ প্রাপ্তছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা
দাখিল
২০০৯ ১৬ জন অ+
২০১০ ১৫ জন অ+
২০১১ ৬ জন অ+
২০১২ ১৩ জন অ+
২০১৩ ০৭ জন অ+
“খ” খেলা-ধূলায়নৈপুণ্যঃ
সাল জাতীয় ক্রীড়াসংস্থা ক্রীড়াধরন অবস্থান অর্জিত স্থান আয়োজক মন্তব্য
২০০৯ ৩৮ তম জাতীয় স্কুলও মাদরাসা ক্রীড়াপ্ রতিযোগিতা কাবাডী গোপালগঞ্জ স্টেডিয়াম উপজেলা পর্যায় রানার্সআপ। জেলাপ্রশাসক, গোপালগঞ্জ।
ফুটবল উপজেলা পর্যায় চ্যাম্পিয়ন।
ফুটবল রানার্স আপ জেলাপর্যায়।
২০১০
৪০তম
জাতীয় স্কুলওমাদরাসা ক্রীড়াপ্ রতিযোগিতা হ্যান্ডবল
গোপালগঞ্জ স্টেডিয়াম উপজেলা পর্যায় রানার্সআপ। জেলাপ্রশাসক, গোপালগঞ্জ।
ক্রীকেট গোপালগঞ্জ স্টেডিয়াম উপজেলাপর্যায়
চ্যাম্পিয়ন
জেলা প্রশাসক, গোপালগঞ্জ।
ভলিবল
গোপালগঞ্জ স্টেডিয়াম উপজেলা পর্যায় রানার্স আপ।
কাবাডী গোপালগঞ্জ স্টেডিয়াম উপজেলা পর্যায় রানার্স আপ।
২০১১ ৪১তম
জাতীয় স্কুলও মাদরাসা ক্রীড়া প্রতিযোগিতা কাবাডী গোপালগঞ্জ স্টেডিয়াম উপজেলা পর্যায়
চ্যাম্পিয়ন জেলা প্রশাসক, গোপালগঞ্জ।
ক্রীকেট গোপালগঞ্জ স্টেডিয়াম উপজেলা পর্যায়
চ্যাম্পিয়ন জেলা প্রশাসক, গোপালগঞ্জ।
শিক্ষার মান উন্নয়নে ফাযিল স্নাতকসম্মানএকমপক্ষে ৫টি বিষয় অনার্স কোর্স চালুওকামিলএম,এহাদীসবিভাগ খোলার প্রক্রিয়া চলছে।সাথে সাথে মাদরাসাকে উন্নত আধুনিক শিক্ষায় উন্নীত করার পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়েছে।
অধ্যক্ষ,
গোপালগঞ্ জছালেহিয়া কামিল মাদরাসা,
ডাকঘর ও জেলাঃগোপালগঞ্জ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস