গোপালগঞ্জ জেলা
অফিসের নাম |
ইনোভেশন নাম |
ইনোভেশন বিবরণ |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পূর্বের অবস্থা |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পর বর্তমান অবস্থা |
মন্তব্য |
জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, গোপালগঞ্জ |
ভূমি অধিগ্রহণ গোপালগঞ্জ |
অধিগ্রহণকৃত সকল জমির তথ্য প্রকাশ এবং ক্ষতিপূরণ কাজে স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে একটি web application প্রস্তুত করা হয়েছে। ক্ষতিপূরণ গ্রহীতার ছবি ও বিস্তারিত ঠিকানাসহ ডাটাবেস তৈরি করা হয়েছে এবং Google Map এর সাহায্যে অধিগ্রহণকৃত জমির সঠিক অবস্থা জেনে নেয়া হচ্ছে। www.lagopalganj.com |
ভূমি অধিগ্রহণ বিষয়ক যেকোন কার্যক্রমের তথ্য নিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বার বার আসতে হতো। |
ঘরে বসেই জানা যাবেঃ ক) চলমান প্রকল্প সম্পর্কিত তথ্য খ) মৌজা সম্পর্কিত তথ্য গ) গুগল ম্যাপের মাধ্যমে অধিগ্রহণকৃত জমি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা ঘ) ডকেট নম্বর দিয়ে সার্চ দিয়ে ক্ষতিপূরণ কাজের সর্বশেষ অবস্থা জানা। ঙ) সামাজিক যোগাযোগের আদলে কর্মকর্তা ও ক্ষতিপূরণ গ্রহীতাদের মধ্যে যোগাযোগের ব্যবস্থা। |
|
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি ব্যবস্থাপণা |
জনসাধারণের মাঝে ভর্তি কার্যক্রমের বিষয়ে আস্থার সৃজন এবং শ্রম, অর্থ ও সময়ের অপচয় রোধ। ওয়েব সাইটের ঠিকানাঃ www.hsmsdcgopalganj.info |
গোপালগঞ্জ পৌরসভাধীন প্রতিটি বেসরকারি বিদ্যালয়ে আলাদা ভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেয়া হত। ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সময়, শ্রম ও অর্থের অপচয় হতো। |
ক) একটি মাত্র ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ। খ) ভর্তি পরীক্ষার আবেদন অনলাইনে গ্রহণ। গ) রোল নম্বর, পরীক্ষা কেন্দ্র ও ফলাফল সিস্টেম জেনারেটেড এসএমএস-এর মাধ্যমে অভিভাবকের মোবাইলে প্রেরণ। ঘ) ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে সেকেন্ডের মধ্যেই মেধাতালিকা, পছন্দক্রম ও কোঠা অনুযায়ী ফলাফল প্রস্তুত এবং ওয়েব সাইটে প্রকাশ। |
|
|
গোপালগঞ্জ ই-ডিরেক্টরি |
জেলার সকল সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের ফোন ও মোবাইল নম্বর সম্বলিত একটি মোবাইল Application তৈরি করা হয়েছ। যা বর্তমানে Play Store এবং App Store-এ পাওয়া যাচ্ছে। |
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের মোবাইল ও টেলিফোন নম্বর একই স্থানে পাওয়া যেত না। |
জেলার সকল সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের ফোন ও মোবাইল নম্বর একই স্থানে পাওয়া যাচ্ছে। ফলে সকলে উপকৃত হচ্ছে। |
|
|
ডিলিং লাইসেন্স হালনাগাদ করার Web Application |
ডিলিং লাইসেন্স প্রাপ্তি ও হালনাগাদ সহজিকরণ করার জন্য প্রস্তুতকৃত Web Application |
ব্যবসায়ীদের ডিলিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য আবেদন, টাকা জমাসহ এ সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজের জন্য এ কার্যালয়ে আসতে হতো। |
ক) অনলাইনে ডিলিং লাইসেন্সের আবেদন। খ) অনলাইনে টাকা জমা দেয়ার ব্যবস্থা। গ) তথ্য যাচাই ও অনুমোদনের পর ঘরে বসেই লাইসেন্সের কপি প্রাপ্তি। |
|
|
অফিসের নাম |
ইনোভেশন নাম |
ইনোভেশন বিবরণ |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পূর্বের অবস্থা |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পর বর্তমান অবস্থা |
মন্তব্য |
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়, গোপালগঞ্জ সদর |
উপজেলা পরিষদ চত্তরে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন |
উপজেলা পরিষদ চত্তরের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি এবং উপজেলা পরিষদের অফিসসমূহের নিরাপত্তা বিধানের লক্ষ্যে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। |
সিসিটিভি স্থাপনের পূর্বে অফিসে মাঝে মাঝে চুরি সংঘটিত হতো এবং রাতের অন্ধকারে উপজেলা পরিষদ চত্তরে নানা ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ সংঘটিত হতো। |
সিসিটিভি স্থাপনের পরে এখন পর্যন্ত চত্তরের অফিসে কোন চুরি সংঘটিত হয়নি এবং রাতের অন্ধকারে অফিস চত্তরে অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধ হয়েছে। |
|
অফিসে ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপন |
কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের অফিসে আগমন/ প্রস্থানের বিষয়টি মনিটরিং করার জন্য ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। |
ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপনের পূর্বে কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের অফিসে আগমন/ প্রস্থানের বিষয়টি ঠিকমতো মনিটরিং করা সম্ভব হতোনা। |
ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপনের ফলে কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের অফিসে আগমন/ প্রস্থানের বিষয়টি মনিটরিং করা যাচ্ছে এতে কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের যথাসময়ে অফিসে আগমন ও প্রস্থানের প্রবনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। |
|
|
অনলাইনের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা প্রদান |
অনলাইনের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানীভাতা তাদের ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করা হচ্ছে। |
পূর্বে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে ব্যাংক হতে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা উত্তোলন করতে হতো। |
অনলাইনের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা তাদের স্ব-স্ব ব্যাংক হিসাবে প্রদান করার ফলে এখন দেশের যে কোন প্রান্ত থেকে অনায়াশেই মুক্তিযোদ্ধারা তাদের সম্মানী ভাতা উত্তোলন করতে পারছেন। এতে তাদের ভোগান্তি দূরীভূত হয়েছে। |
|
|
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়, মুকসুদপুর, গোপালগঞ্জ |
ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপন |
কর্মচারীদের ডিজিটাল পদ্ধতিতে হাজিরা নিশ্চিত করা |
ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপনের পূর্বে হাজিরা বহিতে হাজিরা গ্রহণ করা হলেও কর্মচারীদের অফিসে উপস্থিতি ও অফিস পরিত্যাগের সময় সংরক্ষণ করা সম্ভব ছিল না। |
বর্তমানে কর্মচারীদের নির্ধারিত সময়ে অফিসে উপস্থিতি ও অফিস পরিত্যাগের সময় সংরক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে। |
|
ইউনিয়ন ভিত্তিক বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ডাটাবেজ তৈরি |
ইউনিয়ন ভিত্তিক বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ডাটাবেজ তৈরি করা হয়েছে। |
বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ডাটাবেজ তৈরির পূর্বে উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের সমন্বয় ছিল না। |
উন্নয়ন প্রকল্পের ডাটাবেজ তৈরির পর উন্নয়ন কার্যক্রমে সমন্বয় সাধন সহজ হয়েছে। প্রকল্পের দ্বৈততা পরিহার করা সম্ভব হচ্ছে। |
|
|
বিভিন্ন সামাজিক সচেতনতামূলক লিফলেট |
বিভিন্ন সামাজিক অপরাধ (সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ, বাল্য বিবাহ, যৌতুক, যৌন হয়রানি, মাদক, সাইবার অপরাধ ইত্যাদি) নির্মূলের জন্য সচেতনতামূলক লিফলেট তৈরি পূর্বক বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও ইউনিয়নে বিতরণ করা হয়েছে। |
বিভিন্ন সামাজিক অপরাধ সংঘটিত হওয়ার মাধ্যমে সামাজিক অবক্ষয় হত। |
বিভিন্ন সামাজিক অপরাধ প্রবণতা হ্রাস পেয়েছে। |
|
অফিসের নাম |
ইনোভেশন নাম |
ইনোভেশন বিবরণ |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পূর্বের অবস্থা |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পর বর্তমান অবস্থা |
মন্তব্য |
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়, কাশিয়ানী |
সোলার এলইডি বাতি স্থাপনের মাধ্যমে গ্রামীন হাট বাজার আলোকিতকরণ |
টিআর/কাবিটার সাধারণ বরাদ্দের ৫০% সোলার সিস্টেমে ব্যবহারের সুযোগ নিয়ে কাশিয়ানী উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের ১৩ টি গ্রামীন হাট-বাজার সোলার এলইডি বাতি স্থাপনের মাধ্যমে আলোকিত করা হয়। এর মাধ্যমে টিআর থেকে ০৬ টি বাজার (জয়নগর বাজার, কুমারিয়া বাজার, জিকাবাড়ী বাজার, ভাটিয়াপাড়া বাজার, রাতইল বাজার ও রাজপাট বাজার) এবং কাবিটা থেকে ০৭ টি বাজার (বাথানডাঙ্গা বাজার, ব্যাসপুর বাজার, বড়পারুলিয়া বাজার, সাতাশিয়া বাজার, মাজড়া বাজার, কাশিয়ানী বাজার ও চৌরঙ্গী মোড়) আলোকিত করা হয়। উল্লিখিত বাজারসমূহের গুরুত্বপূর্ণ মোড়, বাস-ভ্যান-ইজিবাইক স্ট্যান্ড, চান্দিনা ভিটি, জনসমাগমপূর্ণ স্থান, বাজার-গলিপথ প্রভৃতিতে সোলার এলইডি বাতি স্থাপনের মাধ্যমে আলোকিত করা হয়। এই সোলার এলইডি বাতিগুলো নিভানোর প্রয়োজন হয় না। অন্ধকার হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সোলার এলইডি বাতিগুলো জ্বলে ওঠে। অন্ধকার যতো গাঢ় ও গভীর হয়, আলো ততো বেশি হয়। এর মাধ্যমে সোলার সিস্টেমের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়। |
উল্লিখিত বাজারসমূহ পল্লী বিদ্যুৎ এর আওতাধীন। কিন্তু বর্ণিত স্থানসমূহে (বাজারসমূহের গুরুত্বপূর্ণ মোড়, বাস-ভ্যান-ইজিবাইক স্ট্যান্ড, চান্দিনা ভিটি, জনসমাগমপূর্ণ স্থান, বাজার-গলিপথ প্রভৃতিতে) পল্লী বিদ্যুৎ বা ইউনিয়ন পরিষদ বা বাজার কমিটির পক্ষ থেকে কোন প্রকার আলোর ব্যবস্থা করা হয়নি। সন্ধ্যার পর পর্ণিত স্থানসমূহে অন্ধকার নেমে আসে। এই অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে কতিপয় দুর্বৃত্ত ও সমাজবিরোধী চুরি, ছিনতাই, ইভটিজিং, মাদক ব্যবস্থা প্রভৃতির ন্যায় অসামাজিক ও আইনবিরুদ্ধ কার্যকলাপে লিপ্ত হতো। ঐসব স্থানসমূহে সাধারণ জনগণ যাতায়াত করতে ভীত ও শংকিত থাকতো। বাধ্য না হলে কেউ ঐসব স্থানসমূহে যেতো না। |
সোলার বাতি স্থাপনের ফলে চিহ্নিত স্থানসমূহ আলোকিত হয়েছে। স্থানীয় জনগণ অবাধে চিহ্নিত স্থানসমূহে যাতায়াত করতে পারছে। চুরি, ছিনতাই, ইভটিজিং, মাদক ব্যবসাসহ অন্যান্য সামাজিক অপরাধ লক্ষ্যনীয় মাত্রায় কমে গিয়েছে। জনগণের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে। হাট-বাজারে আগত গ্রামীণ জনপদের সাধারণ জনগণ অত্যন্ত খুশি ও আনন্দিত। |
|
অফিসের নাম |
ইনোভেশন নাম |
ইনোভেশন বিবরণ |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পূর্বের অবস্থা |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পর বর্তমান অবস্থা |
মন্তব্য |
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়, টুঙ্গিপাড়া, গোপালগঞ্জ |
ভিক্ষুক পুনর্বাসনের ভ্রাম্যমান দোকান ও দোকানের পন্য সরবরাহ |
ভিক্ষুক জরিপ, ভিক্ষুক নির্বাচন, যোগ্যতা অনুযায়ী পেশায় পুনর্বাসন, ব্যবস্থাপনা মনিটরিং |
টুঙ্গিপাড়া বাজার, জাতির পিতার সমাধিসৌধ, শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক, উপজেলার বিভিন্ন বাজার সংলগ্ন এলাকায় ভিক্ষুকদের পদচারনা |
জাতির পিতার সমাধিসৌধ সংলগ্ন ভিক্ষুকদের পুনর্বাসন করা হয়েছে। অন্যান্য এলাকার ভিক্ষুকদের দ্রুত পুনর্বাসন করা হবে |
|
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ |
সরকারি ভাতা ভোগীদের ডাটা বেইজ তৈরি (Social Sefety Net Service Verification) www.servicesforthepoor.com |
কোটালীপাড়া উপজেলার সকল বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতা, কৃষি উপকরণ সেবা, যুবঋণ, রেসন কার্ড, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসূচি ইত্যাদি তথ্য সংরক্ষিত একটি Online ভিত্তিক সমন্বিত তথ্য ভান্ডার প্রস্তুতকরণ। |
কার্যক্রম শুরুর পূর্বে একই ব্যক্তি, নামে/বেনামে এবং NID জালিয়াতি করে বয়স বাড়িয়ে একাধিক ভাতা/সেবা গ্রহণ করতেন। যা সনাক্ত করা সম্ভব হত না। ফলে সরকারি সেবাগ্রহণে দ্বৈততার সৃষ্টি হতো। |
কার্যক্রম শুরুর পর হতে NID (ভোটার আইডি) দ্বারা Verification করার কারনে এখন আর একই ব্যক্তি একাধিক ভাতা গ্রহণ করতে পারছেন না এবং খুব সহজেই ভাতাভোগীদের সনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে। ফলে সরকারি সহায়তা অধিকতর সুষ্ঠুভাবে প্রকৃত ব্যক্তিদের মাঝে প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে।
|
|
Digital Land Acquisition (www.lagopalganj.com) |
জমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে অধিগ্রহণকারী কর্তৃপক্ষ, প্রত্যাশী সংস্থা (R.B) ও ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকদের সমন্বয়ে একটি Online ভিত্তিক সেবা চালু। ফলে কোথায় জমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে তা Google Map এ দেখা যায়। কোন দাগের, কি পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে, জমি ক্ষতিপূরণের হার কত, জমির ক্ষতিপূরণ নির্ধারনের ক্ষেত্রে জমির বর্তমান ব্যবহার (কৃষি/অকৃষি), জমির শ্রেণী (নাল/ভিটি/ডোবা), জমিতে অবস্থিত অবকাঠামো গাছপালা/ ফসল Google Map এর মাধ্যমে দেখা যায়। অধিগ্রহণকৃত জমির ক্ষতিপূরণ দাবীকারীর নাম, ঠিকানা, কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত, ক্ষতিপূণের পরিমাণ, এল.এ.চেকের ছবি, ক্ষতিপূরণ গ্রহণকারীর ছবি সংরক্ষণ এবং অধিগ্রহণকৃত জমির ম্যাপ Google Map এ দেখা যায়। |
কার্যক্রম শুরুর পূর্বে জমি অধিগ্রহণের তথ্য সহজে খুজেঁ পাওয়া যেত না এরফলে অধিগ্রহণের টাকা পরিশোধের সময় জমির শ্রেণী ও ধরণ পরিবর্তন করে ক্ষতিপূরণ দাবী কারীরা অধিক টাকা ক্ষতিপূরণ আদায় করে নিতো। একই জমি একাধিক বার অধিগ্রহণ করা হতো এবং জমি অধিগ্রহণের ব্যাপারে জমির মালিক কিছুই জানত না। প্রত্যাশী সংস্থা (R.B) অধিগ্রহণ কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে জানত না এবং দুর্নীতির সুযোগ ছিল। |
কার্যক্রম শুরুর পর হতে কোন দাগে, কি পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে, জমি ক্ষতিপূরণের হার কত, জমির ক্ষতিপূরণ নির্ধারনের ক্ষেত্রে জমির বর্তমান ব্যবহার (কৃষি/অকৃষি), জমির শ্রেণী (নাল/ভিটি/ডোবা) জমিতে অবস্থিত অবকাঠামো গাছপালা/ ফসল Google Map এর মাধ্যমে সহজেই দেখা যায় বলে ক্ষতিপূরণ দাবীকারী অধিক ক্ষতিপূরণ ও একই জমির ক্ষতিপূরণ বারবার আদায় করে নিতে পারে না। একই জমি বার বার অধিগ্রহণ করতে হচ্ছে না এবং জমির মালিক খুব সহজের তার জমি অধিগ্রহণের তথ্য পাচ্ছেন। |
|
|
উপজেলা ভূমি অফিস, টুঙ্গিপাড়া |
ডিজিটাল ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম |
নামজারীসহ সকল কাজ ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পাদন করা |
সনাতন পদ্ধতিতে নথিতে নামজারীকরণ ও হাতে লিখে অন্যান্য কার্য সম্পাদন। |
নামজারীসহ সকল কাজ ডিজিটাল পদ্ধতিতে অনলাইনে করা হচ্ছে। |
|
অফিসের নাম |
ইনোভেশন নাম |
ইনোভেশন বিবরণ |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পূর্বের অবস্থা |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পর বর্তমান অবস্থা |
মন্তব্য |
উপজেলা ভূমি অফিস, মুকসুদপুর, গোপালগঞ্জ |
ডিজিটালাইজেশন |
বায়োমেট্রেইক হাজিরা সিস্টেম চালু |
অফিসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে সময়ের বিষয়ে কোন রেকর্ড থাকত না। |
বায়োমেট্রিক হাজিরা সিস্টেম চালুর ফলে কর্মচারীগণ যথাসময়ে অফিসে আগমন ও প্রস্থান করছেন। |
|
সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন |
নিরাপত্তাসহ কোন অসদুপায় অবলম্বন করলে তা গোচরীভূত হতো না। |
সার্বক্ষণিক নজরদারীর কারণে অফিসের সার্বিক কার্যক্রমে গতিশীলতা ও স্বচ্ছতা বৃদ্ধি পেয়েছে। |
|
||
ডাটাবেজ প্রস্তুত করণ |
তথ্য পেতে অথবা খুঁজে বের করতে সময় বেশী লাগত |
স্বল্প সময়ে তথ্য প্রদানসহ সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে। |
|
||
ভৌত অবকাঠামোগত সংস্কার |
মূল ভবন সংস্কার |
অফিস জরাজীর্ণ হওয়ায় ব্যবহারের অনুপযোগী ছিল। |
সংস্কারের ফলে অফিসের পরিবেশ বর্তমানে সন্তোষজনক। |
|
|
মূল ভবনের সম্মুখে ডিজিটাল নাম ফলক স্থাপন |
উপজেলা ভূমি অফিসের অবস্থান সম্পর্কে সাধারণ মানুষ অবগত ছিল না। |
সাধারণ মানুষ সহজেই ভূমি অফিসের অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারছে। |
|
||
সম্প্রসারিত রেকর্ডরুম তৈরি |
রেকর্ডরুম সুবিন্যাস্ত ছিল না এবং যথাযথভাবে সংরক্ষণের অভাবে রেকর্ডসমূহ নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। |
বর্তমানে বছর ভিত্তিক ট্যাগসহ শ্রেণিবিন্যাস করার কারণে সহজেই এগুলো খুঁজে পাওয়া যায় এবং সেবা সহজীকরণ হয়েছে। রেকর্ডসমূহ যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। |
|
||
সেবাপ্রত্যাশিদের বসার জন্য গোলঘর নির্মাণ |
সেবা প্রত্যাশীরা দীর্ঘ সময় অফিসে থাকলে তাদের অপেক্ষা করার জন্য কোন বসার ব্যবস্থা ছিল না। |
বর্তমানে সেবা প্রত্যাশীরা গোল ঘরে বিশ্রামসহ পত্রিকা ও পানি পান করার সুযোগ পাচ্ছে। |
|
||
মটর সাইকেল/ বাই সাইকেল পার্কিং |
পার্কিং এর কোন স্থান না থাকায় সেবা প্রত্যাশীদের যানবাহন রাখার সুযোগ ছিল না। |
বর্তমানে পার্কিং এর জন্য নির্ধারিত স্থানে সেবা প্রত্যাশীরা তাদের যানবাহন নিরাপত্তসহ রাখতে পারছে। |
|
||
সেবা প্রদান সংক্রান্ত |
তথ্যকেন্দ্র-কাম-হেল্প ডেস্ক স্থাপন |
সেবা সংক্রান্ত তথ্যের কোন সুযোগ ছিল না |
সেবা প্রত্যাশীরা সহজেই ভূমি অফিসের বিভিন্ন সেবা সংক্রান্ত তথ্য পাচ্ছে। এতে সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে। |
|
|
সিটিজেন চার্টার প্রস্তুত ও বিভিন্ন ইউনিয়ন ভূমি অফিসে বিতরণ |
সরকারি ফি সমূহ সাধারণ জনগণ না জানার কারণে প্রতারণা/ বঞ্চিত হওয়ার সুযোগ ছিল। |
সরকারি ফিসহ অফিসের কর্মচারীগণ কর্তৃক প্রদত্ত বিভিন্ন সেবা বন্টন করার কারণে জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয়েছে। |
|
||
গণশুনানীর ব্যবস্থাকরণ |
আগে গণশুনানীর কোন বিধান ছিল না। |
প্রতি বুধবার গণশুনানীর ফলে ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা ও এর সমাধান কল্পে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের কারণে সাধারণ মানুষের কাঙ্খিত সেবা নিশ্চিত হচ্ছে। |
|
||
বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকার সেবা সংক্রান্ত আবেদন ও ফরম সরবরাহ ও পূরণ |
পূর্বে এ ধরণের ব্যবস্থা না থাকায় সাধারণ মানুষ হয়রানির স্বীকার হত। |
নমুনা ফরম বিনামূল্যে সরবরাহের কারণে প্রতারক/ দালালদের সাহায্য ব্যতীত নিজের সেবা নিজেরা গ্রহণ করতে পারছে। এতে করে অর্থের সাশ্রয়সহ সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে। |
|
অফিসের নাম |
ইনোভেশন নাম |
ইনোভেশন বিবরণ |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পূর্বের অবস্থা |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পর বর্তমান অবস্থা |
মন্তব্য |
উপজেলা ভূমি অফিস, কোটালীপাড়া |
উপজেলা ভূমি অফিস ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান |
কোটালীপাড়া উপজেলার সকল ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা/ উপ-সহকারী কর্মকর্তা এবং উপজেলা ভূমি অফিসের সকল অফিস সহকারীকে নিয়ে ০৩ টি এক দিনের কর্মশালা আয়োজন করা হয় এবং সেখানে দিনব্যাপী এ সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কম্পিউটার, ল্যাপটপ, স্ক্যানার এবং ফেসবুক, ই-মেইল এর ব্যবহার সম্পর্কে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। যাতে তারা জনসাধারণকে সহজে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ সেগবা প্রদান করতে পারে। |
এ কার্যক্রম শুরুর পূর্বে ইউনিয়ন ভূমি অফিসে কর্মরত ভূমি সহকারী কর্মকর্তা/ উপ-সহকারী কর্মকর্তা এবং উপজেলা ভূমি অফিসের সকল অফিস সহকারীর কোন কম্পিউটার জ্ঞান ছিল না। ফলে অফিসের দৈনন্দিন কাজ কর্ম পরিচালনায় সমস্যার সৃষ্টি হতো এবং সেবা প্রত্যাশীদের দ্রুতসেবা প্রদান করা সম্ভব হতো না। |
এ কার্যক্রম শুরুর পরে কোটালীপাড়া উপজেলার ইউনিয়ন ভূমি অফিসে কর্মরত সকল ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা/ উপ-সহকারী কর্মকর্তা এবং উপজেলা ভূমি অফিসের সকল অফিস সহকারী কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষতা অর্জন করেছেন এবং এর ফলে অফিসের দৈনন্দিন কাজ-কর্ম পরিচালনায় গতির সঞ্চার হয়েছে। সেবা প্রত্যাশীরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের কাঙ্খিত সেবা নিতে পারছেন। |
|
ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভূমি ব্যবস্থাপনা |
কোটালীপাড়া উপজেলা ভূমি অফিস ও এর আওতাধীন সকল ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ভূমি সংক্রান্ত কার্যাবলী যেমনঃ নামজারী পর্চা হাতে লেখার পরিবর্তে কম্পিউটারে প্রস্তুতকরণ, খাস জমির তালিকা, ভিপি জমির তালিকা, অধিগ্রহণকৃত জমির তালিকা, বিভিন্ন তদন্ত প্রতিবেদন ইত্যাদি হাতে লেখার পরিবর্তে কম্পিউটারে প্রস্তুতকরণ। |
এ কার্যক্রম শুরুর পূর্বে কোটালীপাড়া উপজেলা ভূমি অফিস ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসে সেবা নিতে আসা জনসাধারণকে হাতে লেখা নামজারী খতিয়ান ও অন্যান্য সেবা প্রদান করা হতো। এর ফলে সময়ক্ষেপনের কারণে অযথা হয়রানির স্বীকার হতে হতো। |
এ কার্যক্রম শুরুর পর কোটালীপাড়া উপজেলা ভূমি অফিস ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসে সেবা নিতে আসা জনসাধণকে হাতে লেখা নামজারী খতিয়ানের পরিবর্তে কম্পিউটারে প্রস্তুতকৃত খতিয়ানের কপি সরবরাহ করা হয় ও অন্যান্য সেবা প্রদান করা হচ্ছে। |
|
|
ডিজিটাল হাজিরা |
কোটালীপাড়া উপজেলা ভূমি অফিসের কর্মচারীদের জন্য একটি ডিজিটাল হাজিরা ডিভাইস স্থাপন করা হয়েছে। |
এ কার্যক্রম শুরুর পূর্বে কর্মচারীদের হাজিরা নিয়মিতভাবে মনিটরিং করা সম্ভব হতো না। |
এ কার্যক্রম শুরুর পরে কোটালীপাড়া উপজেলা ভূমি অফিসের কর্মচারীরা নিয়মিত অফিসে হাজির হন এবং এর ফলে নিয়মিত উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে। ফলে অফিসের কাজের গতিশীলতা এসেছে। |
|
|
সেবা বক্স ও ফ্রন্টডেস্ক/ হেল্পডেস্ক স্থাপন |
কোটালীপাড়া উপজেলা ভূমি অফিসে সেবা নিতে আসা জনসাধারণ যাতে অযথা হয়রানির স্বীকার না হয় এবং সহজেই তাদের কাঙ্খিত সেবা পেতে পারে সে জন্য একটি সেবা বক্স ও ফ্রন্টডেস্ক/ হেল্পডেস্ক স্থাপন করা হয়েছে। |
এ কার্যক্রম শুরুর পূর্বে কোটালীপাড়া ভূমি অফিসে সেবা বক্স ও ফ্রন্টডেস্ক/ হেল্পডেস্ক ছিল না। সেবা বক্স ও ফ্রন্টডেস্ক/ হেল্পডেস্ক স্থাপনের পূর্বে ভূমি সংক্রান্ত সেবা প্রত্যাশীদের সেবা পেতে সময়ক্ষেপনসহ নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হতে হতো। |
এ কার্যক্রম শুরুর পর কোটালীপাড়া উপজেলা ভূমি অফিসে সেবা নিতে আসা জনসাধারণ যাতে অযথা হয়রানির স্বীকার না হয় এবং সহজেই তাদের কাঙ্খিত সেবা পেতে পারে সে জন্য একটি সেবা বক্সে প্রয়োজনীয় সকল প্রকার ফরম সরবরাহ করা আছে। সেখান থেকে তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী তারা তা নিতে পারেন এবং সহজেই তাদের চাহিত সেবা গ্রহণ করতে পারেন। সেবা বক্স ও ফ্রন্টডেস্ক/ হেল্পডেস্ক থেকে ভূমি সংক্রান্ত সেবা নিতে আসা জনসাধারণ সহজেই তাদের সেবা ও পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন। |
|
|
অফিসের নাম |
ইনোভেশন নাম |
ইনোভেশন বিবরণ |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পূর্বের অবস্থা |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পর বর্তমান অবস্থা |
মন্তব্য |
উপজেলা ভূমি অফিস, কোটালীপাড়া |
সেবা প্রত্যাশীদের বসার স্থান, সুপেয় পানি এবং মোবাইল চার্জ প্রদানের ব্যবস্থা |
কোটালীপাড়া উপজেলা ভূমি অফিসে সেবা নিতে আসা জনসাধারণ যাতে সেবে গ্রহণকালীন সময়ে ভালভাবে বিশ্রেম নিতে পারেন সে জন্য একটি কক্ষ বরাদ্দ করাসহ অফিস চত্তরে ০৮ (আট) টি বসার বেঞ্চ স্থাপন করা হয়েছে। যাতে একসাথে কমপক্ষে ৭০ জন লোক বসতে পারে। সেবা প্রত্যাশীদের জন্য একটি পানির ফিল্টার স্থাপন করা হয়েছে এবং মোবাইল চার্জ করার জন্য ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। |
এ কার্যক্রম শুরুর পূর্বে কোটালীপাড়া উপজেলা ভূমি অফিসে সেবা প্রত্যাশীদের বসার জন্য কোন স্থান নির্ধারিত ছিল না। পানযোগ্য পানির এবং মোবাইল চার্জ করার কোন ব্যবস্থা ছিল না। |
এ কার্যক্রম শুরুর পরে কোটালীপাড়া উপজেলা ভূমি অফিসে সেবা নিতে আসা জনসাধারণ সেবা গ্রহণকালীন সময়ে ভালভাবে বিশ্রাম নিতে পারেন এবং পানি পান ও মোবাইল চার্জ করতে পারেন। এর ফলে কোটালীপাড়া উপজেলা ভূমি অফিসের সেবার মান পূর্বের চেয়ে অনেকগুনে বৃদ্ধি পেয়েছে। |
|
গণসচেতনতা সৃষ্টি |
ভূমি সংক্রান্ত সেবাসমূহ সহজে কিভাবে পাওয়া যায় এবং অফিসে কি ধরণের সেবা প্রদান করা হয় সে বিষয়ে জনসাধারণকে দেয়াল লিখন, পোস্টার ও লিফলেট এর মাধ্যমে অবহিতকরণ। |
এ কার্যক্রম শুরুর পূর্বে জনসাধারণ ভূমি সংক্রান্ত সেবা গ্রহণের বিষয়ে তেমন সচেতন না থাকায় সেবা প্রদান ও গ্রহণ উভয় ক্ষেত্রেই সমস্যার সৃষ্টি হতো। ভূমি সেবা সম্পর্কে জনসাধারণ সচেতন না থাকায় প্রায়শঃই বিভিন্ন দালাল ও অসাধু ব্যক্তির খপ্পরে পড়তো। |
এ কার্যক্রম শুরুর পর জনসাধারণকে ভূমি সংক্রান্ত সেবা গ্রহনের বিষয়ে দেয়াল লিখন, পোস্টার ও লিফলেট এর মাধ্যমে অবহিত করায় এবং পরামর্শ প্রদানের ফলে তাদের সচেতনতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এর ফলে হয়রানি বন্ধ ও দালালের দৌরত্ম কমে এসেছে। |
|
|
উপজেলা ভূমি অফিস, গোপালগঞ্জ সদর |
ডিজিটাল হাজিরা |
প্রত্যেক কর্মচারীর নিয়মিত হাজিরা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। |
ইতোপূর্বে ম্যানুয়ালি হাজিরা প্রদান করা হতো। |
কর্মচারীগণ যথাসময়ে অফিসে আগমন ও প্রস্থান করছেন। |
|
ফ্রন্টডেস্ক স্থাপন |
জনগনকে উন্নত সেবাদানের লক্ষ্যে অফিসের সম্মেখভাবে একটি ফ্রন্টডেস্ক স্থাপন করা হয়েছে এখন জনসাধারণকে তাদের কাজের জন্য টেবিলে টেবিলে ঘোরাঘুরি করতে হয়না। পর্যাপ্ত প্রয়োজনীয় ফরম রাখা হয়েছে। সেবা প্রার্থীদেরকে প্রয়োজনমত ফরম সরবরাহ দিয়ে নির্দিষ্ট কাজের জন্য নির্দিষ্ট স্থান দেখিয়ে দেওয়া হয়। |
ইতোপূর্বে জনগণ তাৎক্ষণিকভাবে এ ধরণের সেবা পেতো না। |
সেবা প্রার্থী জনগণ সহজেই ভূমি সংশ্লিষ্ট সেবা পাচ্ছেন। |
|
|
বসার স্থান |
সেবা গ্রহীতাদের জন্য পৃথক পৃথক বসার জন্য আসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। |
ইতোপূর্বে সেবাপ্রার্থীদের দাঁড়িয়ে থাকতে হতো কিংবা ঘোরাঘুরি করতে হতো। |
বর্তমানে সেবাপ্রার্থীরা বসে বিশ্রাম নিতা পারছে। |
|
|
অফিসের নাম |
ইনোভেশন নাম |
ইনোভেশন বিবরণ |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পূর্বের অবস্থা |
ইনোভেশন কার্যক্রম শুরুর পর বর্তমান অবস্থা |
মন্তব্য |
উপজেলা ভূমি অফিস, গোপালগঞ্জ সদর |
গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থা |
আগত সেবা প্রার্থীদের গাড়ি, মোটর সাইকেল/ বাই সাইকেল নিরাপদে নির্দিষ্ট স্থানে রাখার জন্য একটি ঘর নির্মান করা হয়েছে। |
ইতোপূর্বে সুনির্দিষ্ট জায়গার অভাবে যত্রতত্র তাদের বাহন রাখতো। ফলে অফিসের সৌন্ধর্য বিনিষ্ট হতো। |
চুরির ভয় না থাকায় সেবা প্রার্থীরা নিশ্চিত মনে সেবা গ্রহণ করতে পারছেন। |
|
নিরাপদ পানি সরবরাহ |
সেবা প্রার্থীদের পিপাসা নিবারণকল্পে বসার স্থানে নিরাপদ সুপেয় পানির জার বসানো হয়েছে। |
ইতোপূর্বে এ ব্যবস্থা না থাকায় সেবা প্রার্থীগণ পিপাসায় কষ্ট পেতেন। |
সেবা প্রার্থীগণ নিশ্চিন্তে প্রয়োজনমতো বিশুদ্ধ ও সুপেয় পানি পান করতে পারছেন। |
|
|
রাজস্ব আদালত স্থাপন |
লালসালু দ্বারা আবৃত রাজস্ব আদালত কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। |
সেবা প্রার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট আদালতে রাজস্ব বিষয়ক মামলার শুনানি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হচ্ছে। |
রাজস্ব আদালতের গাম্ভীর্য ও মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে রাজস্ব প্রশাসনের প্রতি জনগণের আস্থা বৃদ্ধি পাচ্ছে। |
|
|
উপজেলা ভূমি অফিস, কাশিয়ানী |
DLMS |
DLMS এর মাধ্যমে নামজারী প্রক্রিয়াটিকে সম্পূর্ণরূপে Digitalization করা হয়। |
সমস্ত চিঠিপত্র ডাকযোগে/ জারী কারকের মাধ্যমে আদান/ প্রদান করা হতো। |
ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে চিঠিপত্র আদান/ প্রদান করা হয় এবং ডাটাবেইজ সংরক্ষণ করা হয়। |
|
হাট-বাজারের Mobile Apps |
হাট-বাজার ও অর্পিত সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা দ্রুততর করার লক্ষে Mobile Apps তৈরি। |
হাট-বাজারে ও অর্পিত সম্পত্তি তদারকি করা হতো প্রচলিত ফাইল ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে |
ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে চিঠিপত্র আদান/ প্রদান করসা হয় এবং জনসাধারণ মোবাইলে মেসেজের মাধ্যমে সেলামী পরিশোধের বিষয়টি জানতে পারে। |
|
|
ফ্রন্টডেস্ক |
উপজেলা ভূমি অফিস ও সকল ইউনিয়ন ভূমি অফিসে একটি করে ফ্রন্টডেস্ক চালুকরণ। |
ফ্রন্টডেস্ক চালু করার আগে জনগণের আলাদা আলাদা ডেস্কে যাওয়ার প্রয়োজন হতো। |
ফ্রন্টডেস্কের মাধ্যমে এক জায়গা থেকেই সেবা প্রদান করা হচ্ছে। |
|
|
ভূমি সেবা মেলা |
ইউনিয়ন পর্যায়ে ভূমি মেলার আয়োজনের মাধ্যমে জনগণকে ভূমি সেবা প্রদান করা। |
জনগণকে পৃথক পৃথকভাবে ভূমি সেবা দেয়া হতো। |
সামগ্রিকভাবে ভূমি সেবা দেওয়া যায়। |
|
জনসেবার জন্য গোপালগঞ্জ জেলায় উদ্ভাবিত বিভিন্ন উদ্ভাবনের তালিকা
ক্রঃনং |
উদ্যোগের নাম |
বিবরণ |
উপকারিতা |
উদ্যোগের বর্তমান অবস্থা |
১ |
রাজস্ব বাতায়ন |
গোপালগঞ্জ জেলার রাজস্ব বাতায়নে রাজস্ব প্রশাসন ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিষয়ক তথ্য সন্নিবেশিত আছে। এখানে রাজস্ব সংক্রান্ত পরামর্শ সেবা এবং সকল প্রকার দেওয়ানী মামলার হালনাগাদ তথ্য আপলোড করা হয়।
|
সাধারন জনগণ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে বা ঘরে বসেই রাজস্ব সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ের হালনাগাদ তথ্য জানতে পারছে।
|
উদ্যোগটি বর্তমানে চলমান আছে। যা জেলা ওয়েব পোর্টালের সাব-মেনুতে প্রদর্শিত হচ্ছে। |
২ |
ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত web apps |
ভূমি হুকুম দখল শাখা কর্তৃক অধিগ্রহণকৃত সকল জমির তথ্যাদি প্রকাশ এবং ক্ষতিপুরণ কাজে স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে একটি web apps প্রস্তুত করা হয়েছে। ক্ষতিপুরণ গ্রহীতাদের ছবি এবং বিস্তারিত ঠিকানাসহ ডাইরেক্টরি তৈরি করা হয়েছে এবং Google Map এর সাহায্যে অধিগ্রহণকৃত জমির সঠিক অবস্থা জেনে নেয়া হচ্ছে।
|
এর ফলে জনগণ ঘরে বসেই তাদের অধিগ্রহণকৃত জমির অবস্থা ও ক্ষতিপুরণ কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে পারছে। |
কার্যক্রম চলমান আছে। |
৩ |
সরকারি পাওনা আদায় |
সার্টিফিকেট আদালতের তকমা খচিত উর্দি পরে হ্যান্ডমাইক ব্যবহার করে প্রসেস জারী করা হচ্ছে। ফলে খাতক সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হওয়ার ভয়ে সরকারি পাওনা পরিশোধ করবে। |
সরকারের রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি পেয়েছে এবং জেনারেল সার্টিফিকেট মামলার নিষ্পত্তি বৃদ্ধি পেয়েছে। |
উদ্যোগটি চলমান রয়েছে এবং এ বিষয়ক তথ্য জেলা ওয়েব পোর্টালের সাব-মেনুতে রাজস্ব বাতায়নের মধ্যে সন্নিবেশিত আছে।
|
৪ |
সমন্বিত ভর্তি কার্যক্রম |
মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে ষষ্ঠ শ্রেণীতে একটিমাত্র ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করে মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুযায়ী স্কুল নির্বাচন করা। আলোচ্য ভর্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ হতে শুরু করে ফলাফল পর্যন্ত যাবতীয় কাজ করার জন্য একটি Web Application প্রস্তুত করা হয়েছে।
|
ভর্তি কার্যক্রমের সমন্বয়হীনতা ও দুর্নীতি দূর করা সম্ভব হয়েছে। |
এ বছর এ সফটওয়্যারের সফল প্রয়োগ করা হয়েছে। |
৫ |
সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন |
জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান, মোড় ও স্থাপনায় সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করে এর কার্যকারিতা ইতোমধ্যেই প্রমাণ করা সম্ভব হয়েছে। তাই সিসিটিভি স্থাপনের প্রক্রিয়া চালু রাখাতে হবে।
|
জেলা শহরে ছিনতাই, চুরি, ডাকাতি, ইভটিজিং কমেছে। |
সিসিটিভি স্থাপনের কাজ চলমান। |
ক্রঃনং |
উদ্যোগের নাম |
বিবরণ |
উপকারিতা |
উদ্যোগের বর্তমান অবস্থা |
৬ |
বায়োমেট্রিক্স এটেনডেন্স |
বায়োমেট্রিক্স এটেনডেন্স সফটওয়্যার ব্যবহার করে জেলা প্রশাসনে কর্মরত কর্মচারীদের আগমন ও প্রস্থান রিপোর্ট আকারে সহজে সংরক্ষণ সম্ভব। |
জেলা প্রশাসনে কর্মরত কর্মচারীদের সঠিক সময় অফিসে উপস্থিতি নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। |
কার্যক্রম চলমান আছে। |
৭ |
ডিলিং লাইসেন্স হালনাগাদ সফট্ওয়্যার |
ব্যবসা বাণিজ্য শাখায় ডিলিং লাইসেন্স এর ডাটাবেজ হালনাগাদ করার জন্য একটি সফটওয়্যার প্রস্তুত করা হয়েছে। |
ডিলিং লাইসেন্স সম্পর্কিত বিভিন্ন কার্যক্রম সহজ হয়েছে এবং এ খাতে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। |
কার্যক্রম চলমান আছে। |
৮ |
গোপালগঞ্জ ই-ডিরেক্টরি |
গোপালগঞ্জ জেলার সরকারি কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গদের টেলিফোন ও মোবাইল নম্বর সম্বলিত Gopalganj E-directory নামে একটি web-based app প্রস্তুত করা হয়েছে। apps টি Android এবং iphone উভয় মোবাইলের জন্য তৈরি করা হয়েছে। |
জেলার সকল গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তির নম্বর এক স্থানে পেয়ে সকলে উপকৃত হচ্ছে। |
কার্যক্রম চলমান আছে। |
গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন কর্তৃক বাস্তবায়িত দুইটি উদ্ভাবনী উদ্যোগ
ক্রঃ নং |
উদ্যোগ |
উদ্যোগের বিবরণ |
১। |
সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রস্তুতের জন্য এ্যাপস তৈরি। (www.hsamsdcgopalganj.info) |
জেলা শহরের সকল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহে সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা চালু করণের ফলে এক দিনের মধ্যেই পরীক্ষা গ্রহণ, ফলাফল প্রস্তুত এবং তা অনলাইনে প্রকাশ করা হয়। একইভাবে গোপালগঞ্জ জেলা শহরের সকল বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহে একটিমাত্র ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। অনলাইনে আবেদন গ্রহণ ও ফলাফল প্রকাশ করা হচ্ছে। এর ফলে ভর্তি নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা ও শ্রম লাঘব হয়েছে এবং প্রায় ৫০০০ শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবার উপকৃত হয়েছে। একাধিক স্কুলের ভর্তি ফরম ক্রয়, বারবার ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে অর্থ ও সময় দুটোরই অপচয় হত এর ফলে তা রোধ করা সম্ভব হয়েছে।
|
২। |
ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত web application (www.lagopalganj.com) |
ভূমি হুকুমদখল শাখা কর্তৃক অধিগ্রহণকৃত সকল জমির তথ্য প্রকাশ এবং ক্ষতিপূরণ কাজে স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে একটি web application প্রস্তুত করা হয়েছে। ক্ষতিপূরণ গ্রহীতার ছবি এবং বিস্তারিত ঠিকানাসহ ডাটাবেস তৈরি করা হয়েছে এবং Google Map এর সাহায্যে অধিগ্রহণকৃত জমির সঠিক অবস্থা জেনে নেয়া হচ্ছে। এর ফলে জনগণ ঘরে বসেই তাদের অধিগ্রহণকৃত জমির অবস্থান এবং ক্ষতিপূরণ প্রাপ্তি সংক্রান্ত কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে পারছে।
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস